সর্ব্ব দেবদেবীর মন্ত্রমালা

সর্ব্ব দেবদেবীর মন্ত্রমালা
নিত্যজপ, ধ্যান, স্তোত্রম, গায়ত্রী মন্ত্র ও বীজমন্ত্র (মন্ত্রের বঙ্গানুবাদ সহ)
সম্পাদনায় পণ্ডিত লোকনাথ চক্রবর্ত্তী ও অধ্যাপক মাখনলাল শাস্ত্রী
প্রাপ্তিস্থান-পতিত পাবন ১৮, বি শ্যামাচরণ দে ইতি

সর্ব্ব দেবদেবীর মন্ত্রমালা

প্ৰাক্‌ কথন
“মন্ত্র’শব্দটি আমাদের সকলের কাছে খুবই পরিচিত। কিন্তু মন্ত্র কি? তার শক্তিই বা কতখানি? সে প্রশ্নের উত্তর বোধহয় আমাদের সকলের জানা নেই। বাংলা অভিধান অনুসারে আমরা জানতে পারি নিত্য কর্ম পদ্ধতি, দেবদেবীর পূজা আদি, বশীকরণ ইত্যাদি সম্পন্ন করার জন্য কিছু শব্দাবলী বা বাক্য সমূহ যাদের উচ্চারণের দ্বারা ঐ কর্ম সম্পূর্ণ হয় তাকেই বলা হয় মন্ত্র।
অর্থাৎ মন্ত্র হলো এক মাধ্যম যার সঠিক এবং শ্রদ্ধাপূর্ণ উচ্চারণের সাহায্যে আমরা জাগতিক শান্তি লাভ করতে পারি, অর্জন করতে পারি এক পরমার্থিক তথা দৈব শক্তি এবং আমরা সাংসারিক জীবনে সুখ,শান্তি এবং স্বাচ্ছন্দ্যও লাভ করতে সক্ষম হই। এটি সমস্ত ভারতীয়দের কাছে সর্বদাই বাঞ্ছিত।ভারতবর্ষ এক ধর্ম সচেতন দেশ। আর্য তথা বৈদিক যুগ থেকেই এদেশের অধিবাসিগণ মন্ত্র এবং দৈব বিষয়ে শ্রদ্ধাশীল। নিরন্তর সাধনা এবং একাগ্রতা তাঁদের মহামানবে পরিণত করেছিল। সেই সব মহামানব আজও আমাদের দেশে তথা সমগ্র পৃথিবীতে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন এবং থাকবেন। এই মন্ত্র বলে বলীয়ান অমিত শক্তিধর মুনি-ঋষিগণের কাহিনী আমরা পুরাণ এবং শাস্ত্রাদি পাঠ করে জানতে পারি। আমাদের সুপ্রাচীন মুনি-ঋষিগণের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির ধারা প্রবহমান রাখতে আমরা আজও সর্বদাই সচেষ্ট।বর্তমান যুগে সকলেরই সময়ের অভাব। দীর্ঘ সময় ধরে যথারীতি এবং মুহূর্ত অনুযায়ী পূজা পাঠ ও মন্ত্রাদি উচ্চারণ করা অনেকের পক্ষেই সম্ভব নয়। সুতরাং অবশ্যই কিছু সহজ উপায় পেতে অনেকেই আগ্রহী। কিন্তু প্রকৃত উপযোগী মন্ত্রাদি সংগ্রহ করা এবং তাদের যথাযোগ্য ব্যবহার করার প্রণালী আয়ত্ত করা ক'জনের পক্ষে সম্ভব? তাই আমরা বিভিন্ন উৎস থেকে দীর্ঘদিন প্রচেষ্টায় সেই সকল মন্ত্র সংগ্রহ করতে সচেষ্ট হয়েছি, যাতে সহজভাবে অল্প সময়ে আপনাদের সক্রিয় প্রচেষ্টায় আপনারা ফল লাভে সক্ষম হতে পারেন। এই মনোভাব নিয়েই আমরা ঐসব মূল্যবান মন্ত্রাদি সংগ্রহ করে এই ক্ষুদ্র গ্রন্থে সংকলিত করার প্রয়াসী হয়েছি। আপনারা উপকৃত হলেই আমাদের পরিশ্রম সার্থক হবে। শুভায় ভবতু।

—ঃ অবশ্যই স্মরণীয় :-
পাঠকদের কাছে বিনীত নিবেদন সমস্ত প্রণাম মন্ত্র, স্তোত্রম্, ধ্যান, মন্ত্র, জপ ও পূজা মন্ত্র সঠিক এবং স্পষ্ট ভাবে উচ্চারণ করা প্রয়োজনীয়। তবেই মন্ত্রের মহাত্ম্য ফলপ্রসু হয়। জপ মন্ত্র পাঠ করতে হলে কমপক্ষে ১৬ বার, ২১ বার, ২৮ বার অথবা ১০৮ বার করবেন। বাকি সমস্ত মন্ত্ৰ, ধ্যান, স্তোত্রম্ ও প্রণাম মন্ত্র একবার অথবা ১১ বার করলেই হবে।

শ্রীগুরু বন্দনা
গুরুবহ্মা গুরুবিষ্ণু গুরুদেবো মহেশ্বরঃ।
গুরুরেব পরম ব্রহ্ম তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ।। ১ অখন্ডমণ্ডলাকারং ব্যাপ্তং যেন চরাচরম্।
তৎ পদং দর্শিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ।। ২ অজ্ঞানতিমিরান্ধস্য জ্ঞানাঞ্জন শলাকয়া। -
চক্ষুরুন্মীলিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ।। ৩
ব্রহ্মানন্দং পরমসুখদং কেবলং জ্ঞানমূৰ্ত্তিম্।

দ্বন্দ্বাতীতং গগনসদৃশং তত্ত্বমস্যাদি লক্ষ্যম্।।
এবং নিত্যং বিমলমচলং সৰ্ব্বধীসাক্ষীভূতম্।
ভাবাতীতং ত্রিগুণরহিতং সদ্গুরুং নমামি।। 8

প্রণামঃ ওঁ নমামি শীতলাং দেবীং রাসভস্থাং দিগম্বরীম্। মাৰ্জ্জনীকলসোপেতাং সূপালঙ্কৃতমস্তকাম্।।

ধ্যানের বঙ্গানুবাদ ঃ যাঁহার মস্তকে কুলা দ্বারা মন্ডিত, সানন্দে দেবগণ কর্তৃক যিনি স্তৃত হইতেছেন, বামকক্ষে কলস ধারণ করিয়া আছেন, যাঁহার মুখমন্ডল মেঘের ন্যায় শ্যামবর্ণ, সদাই গর্দভে আরোহণ করিয়া আছেন, তিনি দিগম্বরী, সুন্দর হাসিতে যাঁহার মুখও সুশ্রী, দক্ষিণ হস্তে সম্মার্জ্জনী (ঝাঁটা) ধারণ করিয়া আছেন, যাবতীয় পার্থিব দুঃখকে যিনি প্রশমন করেন, সংসারের সর্ব্বরোগ বিনাশ করেন। (সেই দেবীর ধ্যান করি)।

* শ্রীশ্রীষষ্ঠীঃ শুদ্ধাসনে বসে পূর্ণ বিশ্বাসের সাথে একমনে নিম্নলিখিত মন্ত্র পাঠ করে দেবী যষ্ঠীর বীজমন্ত্র ওঁ শ্রীঁ ওঁ ৪০০০ বার জপ করলে বালকগণের সর্ব্বপ্রকার অহিত নিবারিত হয়, পরিবারস্থ সকলের মঙ্গল হয়, নিঃসস্তানের সন্তান লাভ হয়, সৰ্ব্বকল্যাণ সাধিত হয়। শিশুরোগ নিবারিত হয়। মৃতবৎসাদোষ খন্ডিত হয়।
ধ্যানঃ
দ্বিভূজাং হেমগৌরাঙ্গীং রত্নালঙ্কারভূষিতাম্। বরদাভয়হস্তাঞ্চ শরচ্চন্দ্র নিভাননাম, ।
পট্টবস্ত্র পরিধানাং পীনোন্নত-পয়োধরাম্।
অঙ্কার্পিত-সুতাং ষষ্ঠীমম্বুজস্থাং বিচিন্তয়েৎ।।
গায়ত্রী :
ওঁ শ্রী ধাত্রীং বিদ্মহে কার্তিকেয়ায় ধীমহি তন্নো ষষ্ঠী প্রচোদয়াৎ।
প্রণামঃ
জয় দেবী জগন্মাতৰ্জ্জগদানন্দকারিণী।
প্রসীদ মম কল্যাণী নমস্তে ষষ্ঠীদেবিকে ।

ধ্যানের বঙ্গানুবাদ : দ্বিভূজা, সুবর্ণের ন্যায় গৌরাঙ্গী রত্নময় অলঙ্কারভূষিতা, হস্তে বর ও অভয় মুদ্রা ধারিণী, শরৎকালীন চন্দ্রের ন্যায় চারুমুখী, পট্টবস্ত্র পরিহিতা, স্থূল ও উন্নত স্তনশালিনী, পদ্মাসনা এবং যিনি ক্রোড়দেশে পুত্রগণকে বসাইয়া আছেন।

*শ্রীকৃষ্ণ : শুদ্ধাসনে বসে নিষ্ঠার সাথে গভীর মনোযোগে সহকারে নিম্নলিখিত মন্ত্র পাঠ করে শ্রীকৃষ্ণের বীজমন্ত্র “ওঁ ক্লীং ওঁ’ ৩০০০ বার ধ্যান সহকারে জপ করলে মৃত্যুভয় দূরীভূত হয়, মোক্ষলাভ হয়, ঐহিক ত্রিতাপ দুঃখ নাশ হয়, অন্তরে আধ্যাত্মিক জ্ঞান বিকশিত হয়,সংসারে শান্তি বিরাজ করে।

ধ্যানঃ
স্মরেদ বৃন্দাবনে রম্যে মোহয়ন্তমনারতম্। গোবিন্দং পুন্ডরীকাক্ষং গোপকন্যাঃ সহস্রশঃ।।
গায়ত্রীঃ
ওঁ ক্লীং কৃষ্ণায় বিদ্মহে দামোদরায় ধীমহি তন্নো বিষ্ণু প্রচোদয়াৎ।
প্রণামঃ কৃষ্ণায় যাদবেন্দ্রায় জ্ঞানমুদ্রায় যোগিনে। নাহায় রুক্মিনীশায় নমো বেদান্তবেদিনে।। হে কৃষ্ণ! করুণাসিন্ধো দীনবন্ধো জগৎপতে। গোপেশ গোপিকাকান্ত রাধাকান্ত নমোহস্তুতে।
ধ্যানের বঙ্গানুবাদঃ রমণীয় শ্রীবৃন্দাবনে বহুসহস্র গোপকন্যা তাঁহাদের নয়নরূপ ভ্রমরকুলকে নিজ মুখরূপ কমলে প্রেরণ করিতেছেন অর্থাৎ গোপকন্যারা লোলুপ নয়নে শ্রীকৃষ্ণের মুখের দিকে চাহিয়া রহিয়াছেন, তাঁহারা কামবাণে পীড়িত হইয়া অনেকক্ষণ হইতে শ্রীকৃষ্ণকে আলিঙ্গন করিতে উৎসুক হইয়াছেন, তাঁহারা মুক্তাহারে শোভিত এবং স্থূল ও উন্নত স্তনভারে নত হইয়া পড়িয়াছেন তাঁহাদের করবী বন্ধন খসিয়া পড়িয়াছে। মধুপান করায় তাঁহাদের বাক্য স্খলন হইতেছে। দত্তপংক্তির আভায় উদাসমনে ও কম্পমান অধর দ্বারা শোভিত হইতেছেন, হৃদয়ভাব প্রকাশক বিবিধ বিলাসে সেই গোবিন্দের মন ভুলাইতে তাঁহারা চেষ্টা করিতেছেন! এবস্তুত গোপকন্যাদিগকে যিনি সতত মোহিত করিতেছেন। প্রফুল্ল নীল পদ্মের ন্যায় যাঁহার বর্ণ, চন্দ্রের ন্যায় যাঁহার মুখ, যিনি ময়ূর পুচ্ছকে মস্তকের ভূষণ করিতে ভালোবাসেন, যাঁহার শ্রীবৎস (একপ্রকার যতুক চিহ্ন) আছে, যিনি বৃহৎ নবগ্রহ শান্তি বিধান ত্রিপাপ, যন্নাড়ী, পতাকী চক্রে, গ্রহের গোচরে অশুভ প্রভাব উপস্থিত গ্রহের দশা ভোগ হইলে যে গ্রহের অশুভ প্রভাব দৃষ্ট হইবে সেই গ্রহের নিম্ন প্রকারে পূজা জপ হোমাদি করিলে তাহার শান্তি হইয়া থাকে। সঙ্কল্পাদি বিধানে কর্তব্য এবং গণেশাদি দেবতার পূজাদি অন্যান্য দেবতার পূজাপদ্ধতির করিতে হয়।

রবিগ্রহ
* রবির ধ্যান -

ওঁ ক্ষত্রিয়ং কাশ্যপং রক্তং কালিঙ্গং দ্বাদশাঙ্গুলম্। পদ্মহস্তদ্বয়ং পূর্ব্বাননং রথ সপ্তাশ্ববাহনম্।
শিবাধিদৈবতং সূর্য্যং বহ্নিপ্রত্যধিদৈবতম্।।
গায়ত্রী – ওঁ সূৰ্য্যায় বিদ্মহে আঙ্গিরায় ধীমহি তন্নঃ সূর্য্যঃ প্রচোদয়াৎ। -

 
প্রণাম – ওঁ জবাকুসুমসঙ্কাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। - ধ্বান্তারিং সর্ব্বপাপঘ্নং প্রণতোহস্মি দিবাকরম্।।
জপ মন্ত্ৰ – “ওঁ হ্রীং হ্রীং সূৰ্য্যায় নমঃ” জপ সংখ্যা ৬০০০। অধিদেবতা শিব, প্রত্যধিদেবতা বহ্নি। গোত্র কাশ্যপ, বর্ণ ক্ষত্রিয়। কলিঙ্গ। পরিমাপ দ্বাদশাঙ্গুল। দ্বিভূজ, মন্ডল মধ্যবর্তী বর্তুলাকৃতি, রক্তবর্ণ, তাম্রমূর্তি, সপ্তাশ্বরথারূঢ়। অবতার রামচন্দ্র। পুষ্পাদি রক্তবর্ণ। ধূপ গুগ্‌গুল। সমিধ আকন্দকাষ্ঠ, দক্ষিণা ধেনুমূল্য । রবির দেবতা মাতঙ্গী।

চন্দ্রগ্রহ
* চন্দ্রের ধ্যান -

ওঁ সামুদ্রং বৈশ্যমাত্রেয়ং হস্তমাত্রং সিতাম্বরম্।

শ্বেতং দ্বিবাহুং বরদং দক্ষিণং সগদেতরম্।।
দশাশ্বং শ্বেতপদ্মস্থং বিচিন্ত্যোমাধিদৈবতম্।
জল প্রত্যধিদৈবঞ্চ সূৰ্য্যাস্যমাহুয়েত্তথা।
গায়ত্রী – ওঁ সোমায় বিদ্মহে বিধবে ধীমহি তন্নঃ সোমঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম – ওঁ দিব্যশঙ্খতুষারাভং ক্ষীরোদার্ণবসম্ভবম্। নমামি শশিনং ভক্ত্যাং শন্তোমুকুটভূষণম্।।
মন্ত্র – ওঁ ঐং ক্লীং সোমায় নমঃ । জপ সংখ্যা ১৫০০০ অধিদেবতা উমা। - প্রত্যাধিদেবতা জল, অত্রিগোত্র, বৈশ্য, সামুদ্র, দ্বিভূজ, এক হস্ত প্রমাণ, অগ্নিকোণে অর্ধচন্দ্রাকৃতি, শ্বেতবর্ণ, দশ অশ্বরথোপরি শ্বেতপদ্মস্থ। শ্রীকৃষ্ণ অবতার। পুষ্পাদি শ্বেতবর্ণ। অতিগোত্র স্ফটিকমূর্তি বা রজতমূর্তি, ধূপ সরলকাষ্ঠ, বলি ঘৃতমিশ্রিত পায়স্, সমিধ পলাশ। দক্ষিণা শঙ্খ ও যথাসাধ্য রজতমুদ্রা। চন্দ্রের দেবতা কমলা

মঙ্গলগ্রহ
* মঙ্গলের ধ্যান -

ওঁ আবন্ত্যং ক্ষত্রিয়ং রক্তং মেষস্থং চতুরঙ্গুলম্।
আরক্তমাল্যবসনং ভারদ্বাজং চতুর্ভুজম্। দক্ষিণোর্দ্ধক্রমাচ্ছক্তিবরাভয় গদাকরম্।
আদিত্যাভিমুখং দেবং তদ্বদেব সমাহৄয়েৎ।
স্কন্দাধিদৈবতং ভৌমং ক্ষিতিপ্রত্যধিদৈবতম্।।
গায়ত্রী – আং ভৌমায় বিদ্মহে অঙ্গারায় ধীমহি তন্নোহঙ্গারঃ প্রচোদয়াৎ।
প্রণাম – ওঁ ধরণী গর্ভসম্ভূতং বিদ্যুৎপুঞ্জসমপ্রভম্।
কুমারং শক্তিহস্তঞ্চ -লোহিতাঙ্গং নমাম্যহম্।
মন্ত্ৰ – “ওঁ হ্রীং শ্রীং মঙ্গলায় নমঃ', জপ সংখ্যা ৮০০০ অধিদেবতা স্কন্দ । প্রত্যধিদেবতা ক্ষিতি ভরদ্বাজ গোত্রীয়, ক্ষত্রিয়, আবন্ত্য, চতুরঙ্গুল, দক্ষিণে লোহিতবর্ণ ত্রিকোণাকৃতি মেষবাহন, নৃসিংহ অবতার। পুষ্পাদি রক্তবর্ণ, রক্তচন্দনের মূর্তি, চন্দন কুঙ্কুম অনুলেপন, ধূপ, দেবদারু, বলি খিঁচুড়ি। সমিধ খদির। দক্ষিণা বৃষমূল্য। মঙ্গলের দেবতা বগলামুখী।

বুধগ্রহ
বুধের ধ্যানঃ

ওঁ মাগধং দ্ব্যঙ্গুলাত্রেয়ং বৈশ্যং পীতং চতুর্ভুজম্। - ক্রমতশ্চৰ্ম্মর্গদা বরদখড়নিম্।
সূৰ্য্যাস্যং সিংহগং সৌম্যং পীতবস্ত্রং তথাহ্বয়েৎ।
নারায়ণা ধিদৈবঞ্চ বিষ্ণুপ্রত্যধি দৈবতম্।।
গায়ত্রী – ওঁ সৌম্যায় বিদ্মহে পীতাঙ্গায় ধীমহি তন্নঃ সৌম্যঃ প্রচোদয়াৎ ।
#tag;
দেবদেবীর মন্ত্র
সব দেব দেবীর মন্ত্র
সব দেবতার মন্ত্র
সব দেব দেবীর প্রনাম মন্ত্র
সব মন্ত্র
সকল দেবদেবীর প্রনাম মন্ত্র
সর্ব দেব দেবীর পূজা পদ্ধতি

সর্ব্ব দেবদেবীর: মন্ত্রমালা: নিত্যজপ, ধ্যান, স্তোত্রম, গায়ত্রী মন্ত্র ও বীজমন্ত্র - Mantras: Daily Chanting, Meditation, Stotram, Gayatri Mantra and Bija Mantra


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url