দেহতত্ত্ব /দেহচক্র কি ও এর কাজ
দেহচক্রের কথা শুনলেই আমরা একটু চিন্তিত হয়ে যাই, মনের মধ্যে বিভিন্ন প্রশ্ন উকিঁঝুকি দিতে থাকে যে,/ আমাদের দেহে আবার চক্র আসবে কোথা থেকে? আর এ চক্রগুলো কোথায় থাকে?এই চক্রগুলোর কাজ কী? আসলে আমরা বেশির ভাগ সময় অনেক আধ্যাত্মিক গোপন সত্য জানা থেকে পিছিয়ে থাকি। আমাদের দেহের নিম্নাঙ্গে, তলপেটে, নাভিতে, হৃদয়ে, কণ্ঠে, দু চোখের মাঝে ও মাথার ওপরে কল্পনা করা হয়েছে সাতটি চক্রের অবস্থান।হিন্দুধর্ম ও সনাতন মতেও আমাদের শরীরের সাতটি চক্র বিদ্যমান। নিম্নে তা ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হলো।
চক্রগুলো হলো :----
১/মূলাধার চক্র,
২/স্বাধিষ্ঠান চক্র,
৫/বিশুদ্ধ চক্র,
৬/আজ্ঞা চক্র ও
৭/সহস্রার চক্র।
দেহ একটা রঙের বাক্সের মতো। দিব্যশক্তি শিশুর মতো এ দেহে রঙতুলি নিয়ে নানা ভঙ্গিমায় খেলা করতে থাকে। খেলার জন্য তার পছন্দের জায়গা ‘চক্র’। এক-একটি চক্র তার কাছে এক-একটি প্লে-গ্রাউন্ড। খামখেয়ালিভাবে সে চক্রে চক্রে নেচে বেড়ায়। তার নৃত্যের তালে তালে আমাদের জীবন হয়ে উঠে ছন্দোময়, প্রেমময় ও আলোময়। তাই ইংরেজি ‘হিউম্যান বিইং’ শব্দটি মানুষের জন্য সঠিকভাবে প্রযোজ্য। Human Being=`Hue+ Man+ Being’ where HUE means Color, MAN means Manifestation and BEING means Light. অর্থাৎ হিউম্যান বিইং অর্থ ‘রঙরূপ আলো’। প্রতিটি চক্রের সাথে দেহের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জড়িত। যখন যে চক্রে দিব্যশক্তি খেলা করে তখন সে চক্রের ওপর ভাল-মন্দ দুরকমের প্রভাব পড়ে। যেমন, বিশুদ্ধ চক্রে খেলা করলে কথা বলার শক্তি ও গানের সুরধারা আসে। আবার সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা ও মন খারাপ হয়ে থাকে। এভাবে অন্যান্য চক্রের ওপরও প্রভাব ফেলে থাকে, কারণ দিব্যশক্তির এই খেলায় এক পর্যায়ে সব মন্দ হয়ে ওঠে ভালো। এমনকি রোগ সারানো সহ বিভিন্ন অলৌকিক ঘটনাও ঘটে। আসুন, এবার জানা যাক সেই অজানা ও কাঙ্ক্ষিত চক্র বিষয়ে ------
১/মূলাধার চক্র -------------------- মূলাধার চক্র দেহের মেরুদন্ডের শেষ প্রান্তে বা নিম্নাংশে অবস্থিত। এটিকে কুণ্ডলিনী বলে। এ চক্রের চারটি দল। এর রঙ লাল। এটি আমাদের চেতনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এ চক্রটি চেতন থেকে অবচেতন পর্যন্ত বিস্তৃত। জন্ম, মৃত্যু, জরা, ব্যাধি- এ চারটির নিয়ামক এ চক্র। কামশক্তির আধার এটি। এটিতে আছে অস্থিধাতুর শক্তি। এ চক্রে দিব্যশক্তি খেলা করলে কামনা বাড়ে। জন্ম হয়। মৃত্যু হয়। রোগ হয়।
২/স্বাধিষ্ঠান চক্র -------------------- স্বাধিষ্ঠান চক্র দেহের তলপেট বা অগ্নাশয় নিয়ে গঠিত। এ চক্রের ছয়টি দল। এর রঙ গাঢ় গোলাপি। এটি আমাদের লোভ, কামনা, বাসনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটিতে আছে মেদ ধাতুর শক্তি। এ চক্রে দিব্যশক্তির নৃত্যে কামনা বাড়ে। বাসনা বাড়ে। লোভ বাড়ে। বমি হয়। ডায়ারিয়া হয়। ভয় কাজ করে।
৩/মণিপুর বা নাভিচক্র -------------------- মণিপুর চক্র দেহের নাভি বা বৃক্কাশয় বা পাকস্থলির নিচের শিরাজাল নিয়ে গঠিত। এ চক্রের দশটি দল। এটির রঙ বেগুনি। এটি আমাদের উচ্চ চেতনা, জীবনীশক্তি, আবেগ, বাসনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটিতে আছে মাংসধাতুর শক্তি। তেজশক্তির আধার এটি। এ চক্রে দিব্যশক্তি মণিপুরি নৃত্য করে। দিব্যশক্তির উন্মাদ নাচের তালে দেহের কর্মক্ষমতা বেড়ে যায়। পেটের পীড়া হয়।
৪/অনাহত বা হৃদচক্র -------------------- হৃদচক্র আমাদের বুকের মাঝখানে অবস্থিত। এ চক্রের বারটি দল। এর রঙ সোনালি-গোলাপি। এটি আমাদের আবেগ, রাগ-অনুরাগ, প্রেম, বিরহ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটির অনেক গভীরে আত্মা থাকে। এটিতে আছে রক্ত ধাতুর শক্তি। এ চক্রে দিব্যশক্তির খেলায় রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। প্রেম-ভালবাসা হয়। বিরহ আসে। বুক-পিঠ ব্যথা করে। হৃদরোগ হয়।
৫/বিশুদ্ধ চক্র -------------------- বিশুদ্ধ চক্র আমাদের কণ্ঠে অবস্থিত। এ চক্রের ষোলটি দল। এর রঙ ধূসর। এটি আমাদের ভাবপূর্ণ মন ও বাহির মনকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এ চক্র মানসিক শক্তি ও মনের সব ভাব প্রকাশ করে থাকে। এটিতে আছে স্নিগ্ধশক্তি। এ চক্রে শিশু খেলা করলে কথা বলার শক্তি আসে। গানের সুর আসে। সর্দি, কাশি, গলা-ঘাড় ব্যথা ও মন খারাপ হয়।
৬/আজ্ঞা চক্র -------------------- আজ্ঞা চক্র আমাদের দু ভুরুর মাঝখানে অবস্থিত। এ চক্রের দুটি দল। এর রঙ সাদা। এটি আমাদের গতিময় মন, ইচ্ছা, দিব্যদৃষ্টি, মানসিক গঠন ও মনের সব চিন্তা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটিতে আছে মজ্জা ধাতুর শক্তি। এ চক্রে দিব্যশক্তির খেলায় মন কাজ করে। চিন্তাশক্তি আসে। ভবিষ্যদ্বাণী করার ক্ষমতা আসে। কবিতা, উপন্যাস লেখাসহ সব সৃষ্টিশীল কাজ করার ক্ষমতা আসে। মাথা ঘোরায়। কখনও কখনও মাথা চিন্তাশূন্য হয়ে পড়ে।
৭/সহস্রার চক্র -------------------- সহস্রার চক্র আমাদের মাথার ঠিক ওপরে অবস্থিত। এ চক্রের সহস্রটি দল। এটিতে নির্দিষ্ট কোনো রঙ নেই। এটি আমাদের উচ্চ চেতনা বা অধিচেতনা, অর্ন্তদৃষ্টি, বোধিসত্ব চেতনা, দিব্য চেতনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটির তিনটি অংশ আছে : সচ্চিদানন্দ (সৎ, চিৎ, আনন্দ), নিচ থেকে উপরে আনন্দ অংশ, এর উপরে চিৎ (দর্পণ) অংশ এবং এরও উপরে সৎ (মহাশূন্যতারুপী অন্ধকার) অংশ। এ চক্রে দিব্যশক্তির খেলায় দিব্যজ্ঞান আসে। মানুষ জাগতিক ও মহাজাগতিক বিষয় সম্পর্কে জানতে পারে। সৃষ্টিকর্তা ও সৃষ্টিরহস্য সম্পর্কে জানতে পারে। মাথার তালু জ্বলে যায়। আমাদের দেহের এই চক্রগুলো একই সাথে গোলাকার ও লম্বাকার। সব চক্রের কেন্দ্র হৃদয় বা অনাহত বা হৃদচক্র। চক্রগুলো সবসময় দেহের মধ্যে সক্রিয় থাকে। প্রতিটি চক্র অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। একটিতে কাজ হলে অন্যটির ওপরও প্রভাব পড়ে। প্রতিটি চক্র দেহের সক্রিয়তা ও নিষ্ক্রিয়তার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রতিটি মানুষের ইচ্ছানুযায়ী দিব্যশক্তি কাজ করে থাকে, অন্যদিকে উল্টাটাও সত্য। বিভিন্ন যোগী, ঋষি, সাধক-সাধিকারা এই চক্রের অনুশীলন করে থাকেন। সাধারণ মানুষের পক্ষে এটি করা কঠিন। কেউ যদি নিজে নিজে এটি করতে চান, করতে পারেন কিন্তু এতে ঝুঁকি থেকে যায়। এজন্য একজন গুরু বা অভিজ্ঞ ব্যক্তির সান্নিধ্যে আসা প্রয়োজন বিষয়টি যদি ভাল লাগে,তাহলে চলুন শেয়ার /কপি করে সকলকে জানার জন্য পোষ্ট করি। ... নমস্কার
দেহচক্র/ thehindu9.blogspot.com |
চক্রগুলো হলো :----
১/মূলাধার চক্র,
২/স্বাধিষ্ঠান চক্র,
৩/নাভিচক্র,
৪/হৃদচক্র,৫/বিশুদ্ধ চক্র,
৬/আজ্ঞা চক্র ও
৭/সহস্রার চক্র।
দেহ একটা রঙের বাক্সের মতো। দিব্যশক্তি শিশুর মতো এ দেহে রঙতুলি নিয়ে নানা ভঙ্গিমায় খেলা করতে থাকে। খেলার জন্য তার পছন্দের জায়গা ‘চক্র’। এক-একটি চক্র তার কাছে এক-একটি প্লে-গ্রাউন্ড। খামখেয়ালিভাবে সে চক্রে চক্রে নেচে বেড়ায়। তার নৃত্যের তালে তালে আমাদের জীবন হয়ে উঠে ছন্দোময়, প্রেমময় ও আলোময়। তাই ইংরেজি ‘হিউম্যান বিইং’ শব্দটি মানুষের জন্য সঠিকভাবে প্রযোজ্য। Human Being=`Hue+ Man+ Being’ where HUE means Color, MAN means Manifestation and BEING means Light. অর্থাৎ হিউম্যান বিইং অর্থ ‘রঙরূপ আলো’। প্রতিটি চক্রের সাথে দেহের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জড়িত। যখন যে চক্রে দিব্যশক্তি খেলা করে তখন সে চক্রের ওপর ভাল-মন্দ দুরকমের প্রভাব পড়ে। যেমন, বিশুদ্ধ চক্রে খেলা করলে কথা বলার শক্তি ও গানের সুরধারা আসে। আবার সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা ও মন খারাপ হয়ে থাকে। এভাবে অন্যান্য চক্রের ওপরও প্রভাব ফেলে থাকে, কারণ দিব্যশক্তির এই খেলায় এক পর্যায়ে সব মন্দ হয়ে ওঠে ভালো। এমনকি রোগ সারানো সহ বিভিন্ন অলৌকিক ঘটনাও ঘটে। আসুন, এবার জানা যাক সেই অজানা ও কাঙ্ক্ষিত চক্র বিষয়ে ------
১/মূলাধার চক্র -------------------- মূলাধার চক্র দেহের মেরুদন্ডের শেষ প্রান্তে বা নিম্নাংশে অবস্থিত। এটিকে কুণ্ডলিনী বলে। এ চক্রের চারটি দল। এর রঙ লাল। এটি আমাদের চেতনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এ চক্রটি চেতন থেকে অবচেতন পর্যন্ত বিস্তৃত। জন্ম, মৃত্যু, জরা, ব্যাধি- এ চারটির নিয়ামক এ চক্র। কামশক্তির আধার এটি। এটিতে আছে অস্থিধাতুর শক্তি। এ চক্রে দিব্যশক্তি খেলা করলে কামনা বাড়ে। জন্ম হয়। মৃত্যু হয়। রোগ হয়।
২/স্বাধিষ্ঠান চক্র -------------------- স্বাধিষ্ঠান চক্র দেহের তলপেট বা অগ্নাশয় নিয়ে গঠিত। এ চক্রের ছয়টি দল। এর রঙ গাঢ় গোলাপি। এটি আমাদের লোভ, কামনা, বাসনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটিতে আছে মেদ ধাতুর শক্তি। এ চক্রে দিব্যশক্তির নৃত্যে কামনা বাড়ে। বাসনা বাড়ে। লোভ বাড়ে। বমি হয়। ডায়ারিয়া হয়। ভয় কাজ করে।
৩/মণিপুর বা নাভিচক্র -------------------- মণিপুর চক্র দেহের নাভি বা বৃক্কাশয় বা পাকস্থলির নিচের শিরাজাল নিয়ে গঠিত। এ চক্রের দশটি দল। এটির রঙ বেগুনি। এটি আমাদের উচ্চ চেতনা, জীবনীশক্তি, আবেগ, বাসনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটিতে আছে মাংসধাতুর শক্তি। তেজশক্তির আধার এটি। এ চক্রে দিব্যশক্তি মণিপুরি নৃত্য করে। দিব্যশক্তির উন্মাদ নাচের তালে দেহের কর্মক্ষমতা বেড়ে যায়। পেটের পীড়া হয়।
৪/অনাহত বা হৃদচক্র -------------------- হৃদচক্র আমাদের বুকের মাঝখানে অবস্থিত। এ চক্রের বারটি দল। এর রঙ সোনালি-গোলাপি। এটি আমাদের আবেগ, রাগ-অনুরাগ, প্রেম, বিরহ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটির অনেক গভীরে আত্মা থাকে। এটিতে আছে রক্ত ধাতুর শক্তি। এ চক্রে দিব্যশক্তির খেলায় রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। প্রেম-ভালবাসা হয়। বিরহ আসে। বুক-পিঠ ব্যথা করে। হৃদরোগ হয়।
৫/বিশুদ্ধ চক্র -------------------- বিশুদ্ধ চক্র আমাদের কণ্ঠে অবস্থিত। এ চক্রের ষোলটি দল। এর রঙ ধূসর। এটি আমাদের ভাবপূর্ণ মন ও বাহির মনকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এ চক্র মানসিক শক্তি ও মনের সব ভাব প্রকাশ করে থাকে। এটিতে আছে স্নিগ্ধশক্তি। এ চক্রে শিশু খেলা করলে কথা বলার শক্তি আসে। গানের সুর আসে। সর্দি, কাশি, গলা-ঘাড় ব্যথা ও মন খারাপ হয়।
৬/আজ্ঞা চক্র -------------------- আজ্ঞা চক্র আমাদের দু ভুরুর মাঝখানে অবস্থিত। এ চক্রের দুটি দল। এর রঙ সাদা। এটি আমাদের গতিময় মন, ইচ্ছা, দিব্যদৃষ্টি, মানসিক গঠন ও মনের সব চিন্তা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটিতে আছে মজ্জা ধাতুর শক্তি। এ চক্রে দিব্যশক্তির খেলায় মন কাজ করে। চিন্তাশক্তি আসে। ভবিষ্যদ্বাণী করার ক্ষমতা আসে। কবিতা, উপন্যাস লেখাসহ সব সৃষ্টিশীল কাজ করার ক্ষমতা আসে। মাথা ঘোরায়। কখনও কখনও মাথা চিন্তাশূন্য হয়ে পড়ে।
৭/সহস্রার চক্র -------------------- সহস্রার চক্র আমাদের মাথার ঠিক ওপরে অবস্থিত। এ চক্রের সহস্রটি দল। এটিতে নির্দিষ্ট কোনো রঙ নেই। এটি আমাদের উচ্চ চেতনা বা অধিচেতনা, অর্ন্তদৃষ্টি, বোধিসত্ব চেতনা, দিব্য চেতনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটির তিনটি অংশ আছে : সচ্চিদানন্দ (সৎ, চিৎ, আনন্দ), নিচ থেকে উপরে আনন্দ অংশ, এর উপরে চিৎ (দর্পণ) অংশ এবং এরও উপরে সৎ (মহাশূন্যতারুপী অন্ধকার) অংশ। এ চক্রে দিব্যশক্তির খেলায় দিব্যজ্ঞান আসে। মানুষ জাগতিক ও মহাজাগতিক বিষয় সম্পর্কে জানতে পারে। সৃষ্টিকর্তা ও সৃষ্টিরহস্য সম্পর্কে জানতে পারে। মাথার তালু জ্বলে যায়। আমাদের দেহের এই চক্রগুলো একই সাথে গোলাকার ও লম্বাকার। সব চক্রের কেন্দ্র হৃদয় বা অনাহত বা হৃদচক্র। চক্রগুলো সবসময় দেহের মধ্যে সক্রিয় থাকে। প্রতিটি চক্র অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। একটিতে কাজ হলে অন্যটির ওপরও প্রভাব পড়ে। প্রতিটি চক্র দেহের সক্রিয়তা ও নিষ্ক্রিয়তার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রতিটি মানুষের ইচ্ছানুযায়ী দিব্যশক্তি কাজ করে থাকে, অন্যদিকে উল্টাটাও সত্য। বিভিন্ন যোগী, ঋষি, সাধক-সাধিকারা এই চক্রের অনুশীলন করে থাকেন। সাধারণ মানুষের পক্ষে এটি করা কঠিন। কেউ যদি নিজে নিজে এটি করতে চান, করতে পারেন কিন্তু এতে ঝুঁকি থেকে যায়। এজন্য একজন গুরু বা অভিজ্ঞ ব্যক্তির সান্নিধ্যে আসা প্রয়োজন বিষয়টি যদি ভাল লাগে,তাহলে চলুন শেয়ার /কপি করে সকলকে জানার জন্য পোষ্ট করি। ... নমস্কার
এই ওয়েবসাইটটিতে আরো জানতে পারবেন
দেহতত্ত্ব কি,
দেহচক্র কি,
দেহতত্ত্ব ও দেহচক্রের মধ্যে সম্পর্ক,
দেহচক্র বলতে কী বোঝায়,
দেহতত্ত্ব বলতে কি বুঝায়,
দেহতত্ত্ব ও দেহচক্র,
যোগশাস্ত্রে দেহচক্র,
পঞ্চতত্ত্ব
দেহ সাধনা,
সাতচক্র,
কুণ্ডলিনী চক্র,
সাত চক্র খুলে গেলে এটা হবে
chakras explanation in bengali,
কুন্ডলিনী শক্তি
ভালো লাগল পড়ে
interesting 💚