বাংলাদেশের ৫০টি নদনদীর বিস্তারিত পড়ুন

প্রায় অর্ধশত বাংলাদেশের নদ নদী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ
১)মেঘনা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, মুন্সীগঞ্জ, চাঁদপুর এবং লক্ষ্মীপুর জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য একশো ছাপ্পান্ন কিলোমিটার, গড় প্রস্থ তিনহাজার চারশো মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার।

নদনদী
নদনদী সমূহ 

২)যমুনা বাংলাদেশের প্রধান তিনটি নদীর একটি। এটি ব্রহ্মপুত্র নদীর প্রধান শাখা। যমুনা গোয়ালন্দের কাছে পদ্মা নদীর সাথে মিশেছে। এর পূর্ব নাম জোনাই৷সতেরশো সপ্ত আশি  সালে ভূমিকম্পে যমুনা নদী সৃষ্টি হয় যা রাজশাহী অঞ্চল ও ঢাকা অঞ্চল আলাদা করে। উৎপত্তিস্থল হতে এর দৈর্ঘ্য দুই শত চল্লিশ কিলোমিটার।

৩)পদ্মা বাংলাদেশের প্রধান নদী। হিমালয়ে উৎপন্ন গঙ্গানদীর প্রধান শাখা এবং বাংলাদেশের তৃতীয় দীর্ঘতম নদী। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শহর রাজশাহী এই পদ্মার উত্তর তীরে অবস্থিত। পদ্মার সর্বোচ্চ গভীরতা একহাজার পাঁচ শত একাত্তর ফুট এবং গড় গভীরতা নয়শো আটষট্টি ফুট। ইন্ডিয়া বাদে শুধুমাত্র বাংলাদেশে নদীটির দৈর্ঘ্য একশো বিশ কিলোমিটার।

৪)কর্ণফুলী নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের একটি প্রধান নদী। নদীটির বাংলাদেশ অংশের দৈর্ঘ্য একশো একষট্টি কিলোমিটার, গড় প্রস্থ চারশো তেপ্পান্ন মিটার এবং এর প্রকৃতি সর্পিলাকার। কর্ণফুলী নদী ভারতের মিজোরামের মমিত জেলার শৈতা গ্রাম (লুসাই পাহাড়) হতে শুরু হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে চট্টগ্রামের পতেঙ্গার কাছে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে। এই নদীর মোহনাতে বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম বন্দর অবস্থিত।

৫)শীতলক্ষ্যা নদী বা লক্ষ্ম্যা নদী বাংলাদেশের উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নরসিংদী গাজীপুর, ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য একশো আট কিলোমিটার, গড় প্রস্থ দুইশো আটাশ মিটার।

৬)কপোতাক্ষ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যশোর জেলা সাতক্ষীরা জেলা ও খুলনা জেলার একটি নদ। এই নদ এর উৎপত্তি যশোর জেলার চৌগাছা উপজেলায় ভৈরব নদী থেকে এবং এটি পরে খুলনা জেলার কয়রায় খোলপটুয়া নদীতে গিয়ে পতিত হয়েছে। এর দৈর্ঘ্য একশো আশি  কিলোমিটার, গড় প্রস্থ একশো পঞ্চাশ মিটার , গভীরতা তিন পয়েন্ট পাঁচ থেকে পাঁচ মিটার। এই নদী আটশো বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে অবস্থিত।

৭)রূপসা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য নয় কিলোমিটার, গড় প্রস্থ আটশো ছিয়াশি মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার।

৮)তুরাগ নদী বাংলাদেশের ঢাকা ও গাজীপুর জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য বাষট্টি  কিলোমিটার, গড় প্রস্থ বিরাশি  মিটার ।

৯)হালদা নদী বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রাম জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য একশো ছয় কিলোমিটার, গড় প্রস্থ একশো চৌত্রিশ মিটার।

১০)ফেনী নদী বাংলাদেশের একটি আঞ্চলিক নদী। নদীটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ফেনী, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রাম জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য একশো তেপ্পান্ন  কিলোমিটার, গড় প্রস্থ একশো উনষাট মিটার।

১১)করতোয়া নদী বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর,দিনাজপুর, বগুড়া ও গাইবান্ধা জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য একশো বাইশ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ একশো চুয়াল্লিশ মিটার

১২)নাফ নদী বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের কক্সবাজার জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য তেষট্টি কিলোমিটার, গড় প্রস্থ একহাজার তিনশো চৌষট্টি  মিটার। নাফ নদীর গড় গভীরতা একশো আটাশ ফুট, এবং সর্বোচ্চ গভীরতা  চারশো ফুট।

১৩)ডাকাতিয়া নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চাঁদপুর ও কুমিল্লা জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য একশো একচল্লিশ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ সাতষট্টি মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার।

১৪)চিত্রা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গোপালগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য একশো বাহাত্তর কিলোমিটার, গড় প্রস্থ তেপ্পান্ন মিটার।

১৫)আড়িয়াল খাঁ পদার একটি প্রধান শাখা নদ। আড়িয়াল খ হচ্ছে ফরিদপুর, মাদারীপুর ও বরিশাল জেলার একটি নদ, নদীটির দৈর্ঘ্য একশো পঞ্চান্ন কিলোমিটার, গড় গ্রন্থ তিনশো মিটার ।

১৬)কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। কুশিয়ারা নদীর উৎস হচ্ছে বরাক বা বরবক্রনদী। বরাক নদীর উৎপত্তি স্থল মণিপুরের উত্তরে আঙ্গামীনাগা পাহাড়। উক্ত পাহাড় হতে বরাক নদী উৎপন্ন হয়ে মণিপুর হয়ে কাছাড় জেলা ভেদ করে বদপুর দিয়ে সিলেটে প্রবেশ করেছে। সিলেটের সীমান্তস্থিত অমলসিদ স্থান থেকে দুই শাখায় দুই ভিন্ন নামে প্রবাহিত হচ্ছে। যার একটি হচ্ছে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক নদী সুরমা অপরটির নাম কুশিয়ারা। কুশিয়ারা নদীর দৈর্ঘ্য একশো বিশ মাইল।
১৭)সাঙ্গু নদী বা শঙ্খ নদী, বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের চট্টগ্রাম ও বান্দরবন জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য দুইশো চুরানব্বই কিলোমিটার, গড় প্রস্থ একশো উনিশ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার।
১৮)মাতামুহুরী নদী বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের বান্দরবন ও কক্সবাজার জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য একশো ছেচল্লিশ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ একশো চুয়ান্ন মিটার।
১৯)ধানসিঁড়ি নদী বাংলাদেশের ঝালকাঠি জেলায় অবস্থিত। নদীটির দৈর্ঘ্য একশো ত্রিশ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ চারশো নব্বই মিটার এবং প্রকৃতি সর্পিলাকার।
২০)তিস্তা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এটি ভারতের সিকিম ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত একটি নদী। পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলা ও বাংলাদেশের রংপুর জেলার মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে তিস্তা মিশেছে ব্রহ্মপুত্রে।
২১)সাঙ্গু নদী বা শঙ্খ নদী, বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের চট্টগ্রাম ও বান্দরবন জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য দুইশো চুরানব্বই কিলোমিটার, গড় প্রস্থ একশো উনিশ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার।
২২)মাতামুহুরী নদী বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের বান্দরবন ও কক্সবাজার জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য একশো ছেচল্লিশ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ একশো চুয়ান্ন মিটার।
২৩)ধান সিড়ি নদী বাংলাদেশের ঝালকাঠি জেলায় অবস্থিত। নদীটির দৈর্ঘ্য একশো ত্রিশ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ চারশো নব্বই মিটার এবং প্রকৃতি সর্পিলাকার।
২৪)তিস্তা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এটি ভারতের সিকিম ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত একটি নদী। পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলা ও বাংলাদেশের রংপুর জেলার মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে তিস্তা মিশেছে ব্রহ্মপুত্রে।
২৫)বুড়িগঙ্গা নদী বাংলাদেশের উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য উনত্রিশ   কিলোমিটার, গড় প্রস্থ তিনশো দুই মিটার।
২৬)পশুর নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুল না ও বাগেরহাট জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য একশো চার কিলোমিটার, গড় গ্রস্থ একহাজার একশো চৌষট্টি মিটার।
২৭)পায়রা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বরিশাল, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য নব্বই  কিলোমিটার, গড় প্রস্থ বারোশো মিটার।
২৮)ইছামতি নদী বা ইচ্ছামতি বা ইছামতি-কালিন্দি নদী। বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এটি ভারত ও বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত।নদীটির দৈর্ঘ্য তিনশো চৌত্রিশ কিলোমিটার এবং গড় প্রস্থ তিনশো সত্তর মিটার।
২৯)ভৈরব নদ বাংলাদেশের মেহেরপুর জেলা, চুয়াডাঙ্গা জেলা, ঝিনাইদহ জেলা, যশোর জেলা, নড়াইল জেলা, খুলনা জেলা, কুষ্টিয়া জেলা, ও মাগুরা জেলা অবস্থিত অন্যতম নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য দুইশো বেয়াল্লিশ  কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ষাট মিটার।
৩০)মহানন্দা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য তিনশো ষাট  কিলোমিটার, গড় প্রস্থ চারশো ষাট মিটার। দার্জিলিং জেলা থেকে পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাংশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এর পর আবার পশ্চিমবঙ্গের মালদা জেলায় প্রবেশ করে, ও পরে আবার বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরের কাছে প্রবেশ করে পদ্মা নদীর সাথে মিলিত হয়।
৩১) নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। সুরমা নদী বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার একটি নদী।
৩২)বড়াল নদী বা বড়াল আপার নদী বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী জেলা এবং নাটোর জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৮৯ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৬৩ মিটার
৩৩(চৈতা নদী ইছামতি নদী থেকে উৎপন্ন হয়ে গাইঘাটায় যমুনা নদীতে মিলিত হয়েছে। নদীর দৈর্ঘ্য ৪০ কিমি।
৩৪)কংস নদী বা কংশ নদী বা কংসবতী নদী বা কংসাই নদী বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের শেরপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা ও সুনামগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২২৮ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৯৫ মিটার
৩৫)বাঙালি নদী বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের গাইবান্ধা, বগুড়া এবং সিরাজগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১৮৩ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১৪৩ মিটার
৩৬)সন্ধ্যা নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বরিশাল ও পিরোজপুর জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৬১ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৫৯০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার।
৩৭) নদী বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের দিনাজপুর, জয়পুরহাট, বগুড়া এবং নওগাঁ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১০০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৭০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার।
৩৮) নদী বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে প্রবাহিত একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী। নদীটি বাংলাদেশের উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের জামালপুর, টাঙ্গাইল, গাজীপুর ও ঢাকা জে লার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২৩৯ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪৯ মিটার।
৩৯) বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এটি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের দিনাজপুর জেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২২৩ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১০২ মিটার।
৪যমুনেশ্বরী নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি বাংলাদেশের নীলফামারী ও রংপুর জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়। নদীটির দৈর্ঘ্য ১১৬ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৫০ মিটার।
৪১)টাংগন নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এটি পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একটি নদী। এটি পুনর্ভবা নদীর একটি উপনদী। ভারতের জলপাইগুড়ি হয়ে এ নদী পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ, রুহিয়া, এবং বোচাগঞ্জ, এবং দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলা দিয়ে পুনরায় পশ্চিমবঙ্গের দিকে চলে যায় ৷
৪২)ডাহুক নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এটি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের পঞ্চগড় জেলার এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর ও জলপাইগুড়ি জেলার এবং বিহারের কিশানগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১৫০ কিলোমিটার (আনুমানিক),গড় প্রস্থ ৮০ মিটার
৪৩)ধরলা একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। ১৯২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই নদীটি দক্ষিণ-পূর্ব সিকিম-এ হিমালয় পর্বতমালা থেকে উৎপন্ন হয়ে ভুটান হয়ে ভারতের পশ্চিম বঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়িও কোচবিহার জেলা অতিক্রম করে লালমনিরহাট জেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে।


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
"/>
"/>
"/>
"/>